ছবি : সংগৃহীত

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।

মাগুরা জেলার সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ সরকারি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ। এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি চলছে নানা সংকটে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। দীর্ঘদিন ধরে শিক্ষক ও কর্মচারীর তীব্র সংকটে ভুগছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি।

এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—

প্রথম আলো

চার ভাগের এক ভাগ শিক্ষক দিয়ে চলছে পাঠদান

উচ্চমাধ্যমিক থেকে স্নাতকোত্তর মিলিয়ে প্রায় ৯ হাজার শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছেন এই প্রতিষ্ঠানে। আর শিক্ষক আছেন মাত্র ৫৭ জন। কর্মচারী আছেন ১৪ জন। অথচ পুরো শিক্ষা কার্যক্রম চালাতে শিক্ষক প্রয়োজন ২৩৩ জন, কর্মচারী প্রয়োজন ২৬৫ জন।

আরও পড়ুন >>> পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার মান 

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় প্রায় সাত বছর আগে রূপায়ণ এ কে এম শামসুজ্জোহা নামে একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দিয়েছিল সরকার। কিন্তু গত সোমবার পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়টি শিক্ষা কার্যক্রম শুরুই করতে পারেনি।

প্রথম আলো

মান নিয়ে প্রশ্ন, তবু নতুন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়

দেশে অনুমোদিত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ১১১। গত সপ্তাহেও নতুন একটির অনুমোদন দেওয়া হয়। আবেদন রয়েছে আরও। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা বাড়ছে। বিপরীতে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী কমছে। ৩১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য নেই।

দেশের বেসরকারি কলেজ পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ধারাবাহিকভাবে জাতীয়করণের পর থেকে আত্তীকরণ নিয়ে শুরু হয়েছে ক্যাডার ও নন-ক্যাডার দ্বৈরথ।

কালের কণ্ঠ

ক্যাডার ও নন-ক্যাডার দ্বন্দ্বে ১৯০০ শিক্ষকের দুর্ভোগ

১৯৮১ সালের বিধি অনুযায়ী সে সময়ের শিক্ষকরা নন-ক্যাডার হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন। ২০০০ সাল থেকে নতুন বিধিমালা অনুযায়ী জাতীয় করা কলেজ শিক্ষকদের বিসিএস (সাধারণ) শিক্ষা ক্যাডার হিসেবে এডহক ভিত্তিতে নিয়োগ দেওয়া হয়।

তীব্র তাপদাহ চলছে সারা দেশে। জীবন রক্ষাকারী ও জরুরি ওষুধের ওপরেও দেখা যাচ্ছে এর মারাত্মক প্রভাব। স্বাভাবিক তাপমাত্রায় সংরক্ষণযোগ্য ওষুধও গরমে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছেন ভোক্তা ও বিক্রেতারা। ওষুধ প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরাও বিষয়টিকে দেখছেন জনস্বাস্থ্যের জন্য ঝুঁকি হিসেবে।

বণিক বার্তা

তীব্র তাপদাহে নষ্ট হচ্ছে ওষুধ বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি

ওষুধ একটি সংবেদনশীল পণ্য। তাপমাত্রার কিছুটা হেরফের হলেই কার্যকারিতা নষ্ট হয়ে যায়। দেশের বাজারে প্রচলিত ওষুধের প্রায় ৯০ শতাংশই ১৫ থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণযোগ্য। এসব ওষুধ ঠাণ্ডা ও শুকনো স্থানে আলোর আড়ালে রাখতে হয়। গরমের সময় দেশের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ২৮ থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকলেও এখন তা ৪০ ডিগ্রিও অতিক্রম করছে।

আরও পড়ুন >>> দাবদাহে যখন অতিষ্ঠ জীবন 

চট্টগ্রাম মহানগরীর রেয়াজউদ্দিন বাজারে মিউনিসিপ্যাল সিটি হকার মার্কেট। সরু গলির দুই পাশে সারিবদ্ধ দোকান। পাঁচ ফুট বাই ছয় ফুট আয়তনের দোকানে বসে থাকতে হয় বিক্রেতাকে।

প্রতিদিনের বাংলাদেশ

মৃত্যুকূপে জীবিকার যুদ্ধ

এই ‘মৃত্যুকূপে’র মতো ভয়ংকর গলিতেই জীবিকার তাগিদে আসা-যাওয়া করতে হয় ফারুক আজমকে। মিউনিসিপ্যাল সিটি হকার মার্কেটের এক দোকান মালিক তিনি। এখানকার ব্যবসায়ী সমিতির সিনিয়র সহসভাপতিও। দেখতে দেখতে টানা ২৩ বছর কেটে গেছে তার এই বিপদসংকুল মার্কেটে।

এছাড়া অগ্নিঝুঁকি নিয়েই চলছে ব্যস্ততম বিপণিবিতান; সিলেটের দুই ওয়ার্ডে জলাবদ্ধতা, যানজটে ভোগান্তিতে মানুষ; গুদামে পচা গম, ইয়ার্ডে স্লিপার; কর্মীর গাফিলতিতে ৪ বড় দুর্ঘটনা; দাবদাহে কৃষি খাতে বিপর্যয়ের শঙ্কা; তীব্র গরমেও নাড়ির টানে ছুটছে মানুষ; গাছপালা উজাড়ে চরমভাবাপন্ন রাজশাহীর প্রতিবেশ; অস্বস্তিতে স্বস্তির সন্ধান সরকারের সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।