ছবি : সংগৃহীত

১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩।

ক্যালেন্ডারের হিসাবে আজ মঙ্গলবারই বসন্তের প্রথম দিন, পহেলা ফাল্গুন। পশ্চিমা রীতির ভ্যালেনটাইনস ডে বা ভালোবাসা দিবসও আজ। প্রতিবছর ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্বজুড়ে পালিত হয় এ দিনটি। বাংলার বর্ণিল বসন্ত আর ভিনদেশি আত্মত্যাগী সাধু ভ্যালেনটাইনের প্রেমের রং মেখে প্রীতি আর ভালোবাসা বিনিময়ে মাতবে সবাই।

এর পাশাপাশি আজকের জাতীয় দৈনিকের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলো একবার দেখে আসি—

কালের কণ্ঠ

বসন্তের সূচনা আর ভালোবাসার দিন

ফুলে ফুলে চারদিক আলোকিত, সুরভিত করেই এলো ঋতুরাজ বসন্ত। গাছে গাছে নতুন পাতা। শিমুল-পলাশের ডালে যেন লেগেছে আগুন। ইট কাচ ইস্পাতের নগরীতে পর্যন্ত কানে মধু ঢালছে কোকিলের কুহু তান। এই বসন্তের মাতাল সমীরণ মনে দেয় দোলা। প্রিয়জনের সান্নিধ্য পেতে ব্যাকুল হয় প্রাণ।

দেশে ছয় মাস ধরে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী কমছে। কমেছে স্মার্টফোন উৎপাদন। একইভাবে কমেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকের ব্যবহারকারী।

প্রথম আলো

সংসারে ব্যয়ের চাপে কাটছাঁট ইন্টারনেটে

সব মিলিয়ে বেড়েছে জীবনযাত্রার ব্যয়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, ব্যয় বাড়লেও মানুষের আয় সেভাবে বাড়ছে না। ফলে সংসারের ব্যয় কমাতে সাধারণ মানুষ যেসব খাতে কাটছাঁট করছেন, তার একটি ইন্টারনেট।

আরও পড়ুন >>> ভালোবাসা কারে কয়! 

সংবিধান অনুযায়ী, সব সময়ে জনগণের সেবার চেষ্টা করা প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিযুক্ত প্রত্যেক ব্যক্তির কর্তব্য। তাই জনগণকে ‘স্যার’ সম্বোধনে বাধ্য করা কতটা যৌক্তিক।

প্রথম আলো

সরকারি কর্মকর্তাদের সম্বোধনে শুধুই স্যার বলা কতটা ন্যায্য

ভাই বলে সম্বোধনে আমলাদের আপত্তি, বিরক্তি, অস্বস্তি, উষ্মা প্রকাশ নতুন কিছু নয়। সম্ভবত ২০২০ সালের অক্টোবরে সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ঠিক একইভাবে সাবধান করে দিয়েছিলেন এক ব্যক্তিকে। সে সময় এ ঘটনার খবর গণমাধ্যমে এসেছিল। ওই ব্যক্তি ইউএনওর আপত্তির মুখে ভ্যাবাচেকা খেয়ে বলেছিলেন, ‘আমি তো ডিসি সাহেবকেও ভাই বলি।’ এতে আরও তেতে উঠে ইউএনও বলেন, ‘ডিসি সাহেবকে ডাকছেন ডাকেন। কিন্তু আমাকে ভাই ডাকা যাবে না।’

যুগান্তর

বাজারে ছাপানো টাকা ছাড়ের রেকর্ড

অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বাজারে মুদ্রার সরবরাহ বাড়ানো হয়েছে। এতে নগদ টাকার চাহিদা বেড়েছে। এই চাহিদা মেটাতে বাজারে ছাড়া হয়েছে রেকর্ড পরিমাণ ছাপানো টাকা।

নভেম্বর পর্যন্ত সরবরাহ করা মোট মুদ্রা ১৭ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ছাপানো নোট আকারে বাজারে আছে ২ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা। যা মোট ইস্যু করা মুদ্রার ১৫.৮০ শতাংশ। যা স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় ২ থেকে ৩ শতাংশ বেশি। বাকি ১৪ কোটি ৬৬ লাখ টাকা ছাপানো নোট আকারে বাজারে নেই।

আরও পড়ুন >>> অন্তত ‘লঘুদণ্ড’টা যেন টেকে 

ডলারপ্রতি ১০৯ টাকা দিয়ে গত সপ্তাহে কুয়েতের একটি মানি এক্সচেঞ্জ থেকে রেমিট্যান্স কিনেছে দেশের বেসরকারি খাতের একটি ব্যাংক। ২০ লাখ ডলার রেমিট্যান্সের জন্য ব্যাংকটির অতিরিক্ত ব্যয় হয়েছে ৪০ লাখ টাকা।

বণিক বার্তা

ডলার কেনাবেচায় অননুমোদিত কাজে জড়িয়ে পড়ছে ব্যাংক

রেমিট্যান্সের ডলার কিনতে গিয়ে ব্যাংকগুলোর এমন অননুমোদিত কাজে লিপ্ত হওয়ার অনেক অভিযোগ এখন পাওয়া যাচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে রেমিট্যান্সের ডলারের বিনিময় হার ১০৭ টাকা নির্ধারণ করে দেয়ার পর থেকেই এ ধরনের ঘটনা ঘটছে। তবে বর্তমানে বেশি দরে ডলার কেনার প্রবণতাটি বেশ বেড়েছে। বিশেষ করে দেশের রেমিট্যান্স আয়ের সাম্প্রতিক প্রবৃদ্ধির পেছনে এ প্রবণতার বড় ভূমিকা রয়েছে বলে মনে করছেন ব্যাংক নির্বাহীরা।

এছাড়া উপকূলবাসীর প্রকৃত বন্ধু হোন; এক গুচ্ছ ভর্তি শেষ না হতেই অন্যটি হাজির; মোবাইলে খুদে বার্তায় বেড়েছে টিকা গ্রহীতা;  তুরস্কের বাতাসে লাশের গন্ধ; তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ কোম্পানির বিনিয়োগকারীদের ভবিষ্যৎ ঝুঁকিতে কি সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।