ছবি : সংগৃহীত

২৬ জানুয়ারি ২০২৩।

পার্বত্য চট্টগ্রামে সশস্ত্র গোষ্ঠী কেএনএফের তত্ত্বাবধানে তাদের ক্যাম্পে জামাতুল আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার সদস্যদের প্রশিক্ষণের ভিডিও চিত্র বের হওয়ার পর নতুন জঙ্গি সংগঠনটি আবার আলোচনায় এসেছে। এর পাশাপাশি আজকের জাতীয় দৈনিকের গুরুত্বপূর্ণ খবরগুলো একবার দেখে আসি—

প্রথম আলো

কেএনএফের সঙ্গে যেভাবে যুক্ত হলো জামাতুল আনসার

পাহাড়ে প্রশিক্ষণ ও নিরাপদ আস্তানা গড়ে তোলাটা ছিল জামাতুল আনসারের কৌশলগত লক্ষ্য। আর এটা বাস্তবায়ন করতে পাহাড়ের কোনো না কোনো গোষ্ঠীর সহযোগিতা জরুরি। এ জন্য তারা পাহাড়ের নতুন সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে তোলে। ২০২১ সালে দুই সংগঠনের মধ্যে লিখিত চুক্তি হয়।

আরও পড়ুন >>> জনগণের টাকায় আনন্দ উল্লাস! 

সরকারি চাকরিতে সহজে পদোন্নতি পাওয়া যায় না। বিনা সুদের ঋণে গাড়ি কেনার সুযোগ নেই। বিদেশ ভ্রমণের সুবিধাও কম।

প্রথম আলো

সুবিধা বেশি, ক্ষমতা বেশি, তাঁরা যেতে চান প্রশাসনে

বিশেষায়িত ক্যাডার গঠন করা হয়েছিল বিশেষ প্রয়োজনে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করেন, বিশেষায়িত কাজের জন্য বিশেষায়িত ক্যাডার দরকার। সেই প্রয়োজন ফুরিয়েছে কি না, সেটা বড় কথা নয়, বিলুপ্ত হওয়ার আগ্রহ তৈরি হয়েছে ব্যক্তি স্বার্থে। এ ক্ষেত্রে কর্মকর্তারা সামনে আনছেন বঞ্চনাকে।

লাল ফিতার নতুন প্যাঁচে পড়েছে জমি কেনাবেচা। জমির নামজারিতে জেলা প্রশাসকের অনুমতি নেওয়ার নতুন বিজ্ঞপ্তিতে তৈরি হয়েছে জটিলতা।

প্রতিদিনের বাংলাদেশ

জমি কেনাবেচায় সংকট

রেজিস্ট্রি কমে যাওয়ায় রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। জমি কিনতে গিয়ে জটিলতায় পড়ে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে কোম্পানিগুলো। রাজস্ব ক্ষতিগ্রস্ত করে সরকারকে বিপাকে ফেলতে চলছে উন্নয়ন ঠেকানোর নীলনকশা।

১০ বছরে দেশে জীবাশ্ম জ্বালানি নির্ভর বিদ্যুতের উৎপাদন ব্যয় বেড়েছে চারগুণের বেশি।

দেশ রূপান্তর

কমদামি বিদ্যুতে আগ্রহ কম

১৩ বছরে বিদ্যুতের দাম ১১ আর গ্যাসের দাম বেড়েছে ৬ বার। ধারাবাহিকভাবে দফায় দফায় গ্যাস-বিদ্যুতের দাম বাড়ার ফলে জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়ে এ খাত মারাত্মক ঝুঁকির মুখে পড়ছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

ডলার সংকটে চাহিদা মতো ঋণপত্র (এলসি) খুলতে না পেরে বিপাকে পড়েছেন দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা। আন্তর্জাতিক বাজারে পণ্য মূল্য বেড়ে যাওয়ায় আমদানি ব্যয় বেড়ে গেছে।

কালের কণ্ঠ

৩৩০ পণ্যে শুল্ক বাড়ানোর সুপারিশ বাস্তবায়িত হয়নি

ডলার সাশ্রয়ে শুল্ককর ও ট্যারিফ মূল্য বাড়ানোর মাধ্যমে ৩৩০ ধরনের পণ্যের আমদানি নিয়ন্ত্রণে পাঁচ মাস আগেই সুপারিশ করেছিল বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন (বিটিটিসি)। অপ্রয়োজনীয় আমদানি নিরুৎসাহ করতে এসব পণ্যের শুল্ক, সম্পূরক শুল্ক, নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক (আরডি) ও ট্যারিফ মূল্য বাড়ানোর সুপারিশ করা হয়। ট্যারিফ কমিশন গত আগস্টে এই তালিকা দিলেও তা এখনো কার্যকর হয়নি। এই সুপারিশ কার্যকর হলে অন্তত ১০০ কোটি ডলার (১০ হাজার ৭০০ কোটি টাকা) সাশ্রয় হতে পারত বলে মনে করছেন বিটিটিসির কর্মকর্তারা।

বায়ুদূষণ বাড়ছেই।

কালের কণ্ঠ

ধুলায় ঢেকে যাচ্ছে ঢাকা

রাজধানীর ধানমণ্ডির সাতরাস্তা থেকে বিজিবি গেট পর্যন্ত সড়কে চলছে বিভাজক বা ডিভাইডার মেরামতের কাজ। ডিভাইডারের মাঝখান থেকে সরানো মাটি ফেলে রাখা হয়েছে রাস্তার দুই পাশে। সেই মাটির কিছু অংশ এখন ধুলায় পরিণত হয়েছে। যানবাহন চলাচলের সময় একটু জোরে বাতাস লাগলেই সেই ধুলা উড়ে ঘোলাটে করে দেয় চারপাশ। এতে পথচারী, যাত্রী ও চালকদের যেমন দৃষ্টি ঝাপসা হয়ে আসে, তেমনি নাক-মুখ দিয়ে ধুলা গিয়ে এমন অবস্থা তৈরি হয়, যা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।

বিনিয়োগ অভিবাসন-সংক্রান্ত ডাটাবেজ আইএমআই ডাটা সেন্টার নিয়মিতভাবেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ কোটায় আবেদনকারীদের তথ্য সংগ্রহ ও তা প্রকাশ করছে।

বণিক বার্তা

বিনিয়োগ কোটায় বিভিন্ন দেশের ভিসা নিয়েছে দুই সহস্রাধিক বাংলাদেশী  নিজস্ব প্রতিবেদক

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগকারী হিসেবে অভিবাসন গ্রহণ করেছে অনেক বাংলাদেশী। বিনিয়োগ কোটার আওতায় দেশগুলোয় দীর্ঘমেয়াদে বসবাসের অনুমোদন নিচ্ছে তারা। নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পর আবেদন করছেন নাগরিকত্ব বা স্থায়ীভাবে বসবাসের (পিআর) সুযোগের জন্য।

আরও পড়ুন >>> টাকার নাকি পাখা গজাইছে! 

প্রবাসী মালিকদের ছবি পালটিয়ে প্লট বিক্রি, রাজউকের সুনাম ক্ষুণ্ন করছেন দলবাজ দুর্নীতিগ্রস্তরা

যুগান্তর

রাজউকে জালিয়াত চক্রের সন্ধান

২০০৩ সালে এসব প্লটের বরাদ্দপত্র হাতে পান প্রবাসীরা। কিন্তু হস্তান্তর প্রক্রিয়ায় দীর্ঘসূত্রতায় হতাশ অনেক প্রবাসী দেশে ফিরে তাদের প্লট বুঝে নেননি। আবার বরাদ্দ পাওয়া অনেক প্রবাসী মালিক প্লট বুঝে পাওয়ার আগে মারাও গেছেন।

এছাড়াও তীর সংরক্ষণ কাজের মান নিয়ে প্রশ্ন, ঘোড়া দিয়ে হালচাষ করে লাভবান হচ্ছেন ফারুক হোসেনের খবর গুরুত্ব পেয়েছে।