সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, লেখনীর মাধ্যমে দেশ ও জাতিকে সঠিক পথনির্দেশ করে কবি, সাহিত্যিক, প্রাবন্ধিক ও লেখকরা। লেখক সম্মিলনের মাধ্যমে বিভিন্ন বৈচিত্র্যের সাহিত্য চিন্তার সম্মিলিত রূপ চেতনা ও আদর্শকে আরও বেশি সংগঠিত করতে পারে । চেতনার এ সম্মিলন সমাজ সংস্কারের প্রভাবক হিসেবে কাজ করে। যার ফলে লেখকরা নিজেরা ঋদ্ধ হওয়ার পাশাপাশি এগিয়ে যায় দেশ ও সমাজ।

শুক্রবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে মেঘদূত লেখক পর্ষদ আয়োজিত ‘মেঘদূত লেখক সম্মিলন ও মিলনমেলা ২০২৩’ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন কে এম খালিদ।

তিনি বলেন, চিত্তরঞ্জন সাহা বাংলা একাডেমি প্রাঙ্গণে চট বিছিয়ে যে বইমেলার শুভ সূচনা করেন, তা এখন আকার ও পরিসরে বিস্তৃত হয়ে ১১ লাখ বর্গফুট জায়গার বিশাল প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বাঙালির প্রাণের এ মেলা লেখক-পাঠকদেরও একটি বড় মিলনক্ষেত্র। এর মাধ্যমে পাঠকরা গুণী লেখকদের সান্নিধ্য ও সংস্পর্শে আসতে পারছেন।

মেঘদূত লেখক পর্ষদের সভাপতি চৌধুরী রাসেদুন্নবীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তৃতা দেন বাংলা একাডেমির সভাপতি বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক জাতিসত্তার কবি মুহম্মদ নূরুল হুদা, বাংলা একাডেমির সচিব (যুগ্ম-সচিব) এ. এইচ. এম. লোকমান ও প্রমিস্কো গ্রুপের চেয়ারপারসন মৌসুমী ইসলাম। 

স্বাগত বক্তব্য রাখেন মেঘদূত লেখক পর্ষদের সহ-সভাপতি ও ‘মেঘদূত লেখক সম্মিলন ও মিলনমেলা ২০২৩’ এর আহ্বায়ক মোহাম্মদ কামরুল ইসলাম চৌধুরী। শুভেচ্ছা বক্তৃতা দেন মেঘদূত লেখক পর্ষদের সাধারণ সম্পাদক তাহেরা আফরোজ এবং ‘মেঘদূত লেখক সম্মিলন ও মিলনমেলা ২০২৩’ এর সদস্য-সচিব ও মেঘদূত লেখক পর্ষদের নির্বাহী সদস্য নাশিদ নওয়াজেশ।

ওএফএ/এফকে