নিজেকে ভালো রাখা সবার আগে জরুরি। এর বড় কারণ হলো, নিজে ভালো থাকলেই কেবল অন্যদের ভালো রাখা সম্ভব। তাই নিজেকে ভালো রাখাটা স্বার্থপরতা নয়, স্মার্টনেস। যে আপনার প্রতি সম্মান, সমর্থন, সহানুভূতি কোনোকিছুই দেখায় না, তার সাহচার্য চত দ্রুত সম্ভব ত্যাগ করতে হবে। নেতিবাচক মানুষ চারপাশে থাকলে তারা আপনাকেও অসুস্থ করে তুলবে।

যারা বুলিং করে

এ ধরনের মানুষকে এড়িয়ে চলতে হবে। তাদেরকে শারীরিক, মানসিক বা মৌখিক- সবভাবেই এড়িয়ে চলবেন। কারণ এ ধরনের মানুষেরা আপনাকে ছোট করে কথা বলবে এবং আপনার শক্তি নিঃশেষ করে দেবে। যদি কেউ আপনাকে অপমান করে খুশি হয় তবে তাকে আপনার জীবন থেকে দ্রুত বিদায় করে দিন।

অহেতুক সমালোচনাকারী

এ ধরনের মানুষেরা আপনার স্বপ্ন বা ব্যক্তিত্বের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। তাা আপনাকে নিচে নামানোর চেষ্টা করবে। আপনার দোষ-ত্রুটি খুঁজে বের করে আপনার আত্মবিশ্বাস ভেঙে দেবে। তাদের চোখে কেবল নিজেই মহান, বাকি সবাই ক্ষতিকর ও খারাপ। এ ধরনের মানুষের পাশাপাশি থাকলেও আপনিও তাদের মতো বিষাক্ত হয়ে যেতে পারেন।

যারা দোষ ধরে বেড়ায়

এ ধরনের মানুষেরা কখনো নিজের দোষ দেখতে পায় না, তারা সব সময় অন্যের দোষ ধরে বেড়ায়। তারা সময়সীমা ভুলে যায়, ভুল করে এবং কোনোভাবে আপনাকে দোষারোপ করার জন্য ঘটনা ঘুরিয়ে দেয়। এ ধরনের মানুষেরা আপনাকে সমস্যার মধ্যে ফেলে চলে যাবে। তাই আগেভাগে এদের সঙ্গ ত্যাগ করুন।

পরচর্চাকারী

যদি তারা আপনার কাছে অন্যদের সম্পর্কে পরচর্চা করে, তবে সম্ভবত তারা আপনার সম্পর্কে অন্য কারো কাছেও একইভাবে বলছে। এ ধরনের মানুষেরা যা করে তা হলো নেতিবাচকতা ছড়ানো। এ ধরনের আড্ডা এড়িয়ে যান এবং এর পরিবর্তে ইতিবাচক ও উন্নত মানসিকতার মানুষের সঙ্গ বেছে নিন।

এইচএন