তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তি
আইসিটি প্রভাষকদের আবেদনের সুযোগ দিতে হাইকোর্টের রুল
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি এবং কম্পিউটার বিষয়ের প্রভাষকদের এনটিআরসিএর তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিতে প্রার্থী হিসেবে আবেদন করতে কেন সুযোগ দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট।
মঙ্গলবার (২৫ মে) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
বিজ্ঞাপন
আদালতে রিট আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট উজ্জ্বল পাল। তাকে সহযোগিতা করেন অ্যাডভোকেট গোলাম আজম।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বিভাগ ও কারিগরি ও মাদরাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব, এনটিআরসির চেয়ারম্যানসহ পাঁচজনকে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
রিটকারীদের আইনজীবী উজ্জ্বল পাল বলেন, গত ৩০ মার্চ এনটিআরসিএ এমপিওভুক্ত ও নন-এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মোট ৫৪ হাজার ৩০৪ জন শিক্ষক নিয়োগের জন্য তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। ওই গণবিজ্ঞপ্তিতে তথ্য যোগাযোগ ও প্রযুক্তি এবং কম্পিউটার বিষয়ে সারাদেশে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৭ হাজার শূন্যপদ দেখানো হয়। ২০২১ খ্রিষ্টাব্দে জারি হওয়া বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (স্কুল ও কলেজ) জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা, ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের শেষ দিকে জারি হওয়া সংশোধিত মাদরাসা জনবলকাঠামো ও এমপিও নীতিমালা, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংশোধিত জনবলকাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুসারে প্রভাষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা পরিবর্তন করা হয়। এতে ওই আবেদনকারীরা বাদ পড়েন। এরপর তারা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ২০১৮ ও ২০২১ খ্রিষ্টাব্দের নীতিমালা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন।
এমএইচডি/এসকেডি