বুয়েট শিক্ষার্থী সানির মৃত্যু : তদন্ত প্রতিবেদন ১১ জানুয়ারি
ঢাকার দোহারের মৈনট ঘাটে পদ্মার পানিতে ডুবে বুয়েটের শিক্ষার্থী তারিকুজ্জামান সানির মৃত্যুর ঘটনায় দায়ের হওয়া মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পিছিয়েছে। তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে আগামী ১১ জানুয়ারি দিন ধার্য করেছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১৫ ডিসেম্বর) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কুতুবপুর নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির এসআই (নিরস্ত্র) জহিরুল ইসলাম প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এজন্য ঢাকার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোছা. কামরুন্নাহারের আদালত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এদিন ধার্য করেন।
বিজ্ঞাপন
আদালতের দোহার থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক শওকত হোসেন বিষয়টি জানিয়েছেন।
এ মামলার আসামিরা হলেন—শরীফুল হোসেন, শাকিল আহম্মেদ, সেজান আহম্মেদ, মো. নুরুজ্জামান, মো. রুবেল, মো. সজীব, মো. নাসির, মো. মারুফ, মো. আশরাফুল আলম, মো. জাহাঙ্গীর হোসেন লিটন, মো. নোমান, মো. জাহিদ, এটিএম শাহরিয়ার মোমিন, মো. মারুফুল হক ও রোকনুজ্জামান ওরফে জিতু। এ মামলার ১৫ আসামি বর্তমানে কারাগারে আছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, গত ১৪ জুলাই একসঙ্গে ১৫/১৬ বন্ধু মিলে পদ্মা নদীর পাড়ে ঘুরতে যান সানি। সন্ধ্যার পর সানি নিখোঁজ হন। রাতেই স্থানীয়দের কাছ থেকে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে দোহার থানা পুলিশ। এরপর ঘটনাস্থলে পৌঁছে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দল। ১৫ জুলাই সকালে সানির মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সুরতহাল শেষে ওই বুয়েট শিক্ষার্থীর মরদেহ তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় ওইদিন বিকেলে সানির বড় ভাই হাসাদুজ্জামান ১৫ জনের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এনআর/কেএ