যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের ডালাস শহরের বাসিন্দা ট্র্যাভিস ওয়ার্নার তার স্ত্রীকে নিয়ে একটি  প্যাথলজি ল্যাবে গিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য- করোনা টেস্ট করানো।

সেই অনুযায়ী দু’জনই টেস্ট করান এবং তাতে উভয়েরই নেগেটিভ রিপোর্ট আসে। এতে স্বভাবিকভাবেই তাতে স্বস্তি বোধ করেন ওয়ার্নার দম্পতি; কিন্তু টেস্টের বিল হাতে পাওয়ার পর স্বস্তি উবে গিয়ে অজ্ঞান হওয়ার উপক্রম হয় তাদের।

কারণ, দু’জনের টেস্টের বিল এসেছে মোট ৫৬ হাজার ডলার বা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪৭ লাখ ৯৫ হাজার ৮৪০ টাকা। তার মধ্যে ট্র্যাভিসের বিলের পরিমাণ ৫৪ হাজার ডলার বা ৪৬ লাখ ২৪ হাজার ৫৬০ টাকা এবং তার স্ত্রীর বিলের পরিমাণ ২ হাজার ডলার বা ১ লাখ ৭১ হাজার ২৮০ টাকা।

বিলের কাগজ হাতে পাওয়ার পর স্তম্ভিত এই দম্পতি সেই প্যাথলজি ল্যাবের কাছে এ বিষয়ে জবাব চান। একই পরীক্ষার জন্য দু’রকম বিল কীভাবে হলো তা নিয়েও কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানান তারা।

এদিকে, বিষয়টি নিয়ে শোরগোল শুরু হতেই ওই প্যাথলজি ল্যাবের কর্তৃপক্ষ নিজেদের ভুল স্বীকার করে নিয়েছে। ল্যাবের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে- যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে বিল তৈরিতে সমস্যা হওয়াতেই এই কাণ্ড ঘটেছে।

এসএমডব্লিউ