কাঁঠালে পটাশিয়ামের পরিমাণ প্রচুর। ফলে মৌসুমি এই ফলে হৃদযন্ত্র ভালো থাকে। বিঘ্নিত হয় না রক্ত সংবহন পদ্ধতিও।

শরীরে অকালবার্ধক্য বা জরার ছাপকেও ঠেকিয়ে রাখে কাঁঠাল।

পরিমিত পরিমাণে খেলে কাঁঠাল পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে। কারণ অন্যান্য ফলের মতো কাঁঠালও ফাইবারসমৃদ্ধ।

কাঁঠালের বীজ অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। মেয়েদের মধ্যে অনেকেই অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত। কাঁঠালের বীজে আয়রন আছে। আয়রন দেহে লোহিত কণিকার মাত্রা বাড়ায়।

কাঁঠালের বীজে কার্বোহাইড্রেট থাকায় এটি শক্তি বাড়ায়। এগুলোতে বি-কমপ্লেক্স ভিটামিন রয়েছে, যা খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এমজে