রূপ-সৌন্দর্যের গুণে তিনি হয়েছিলেন বিশ্বসুন্দরী। ১৯৯৪ সালে মিস ওয়ার্ল্ড খেতাব জিতেছিলেন। বয়সের ঘরে এরইমধ্যে যোগ হয়েছে ৪৭ বছর। এখনো নিজের সৌন্দর্য ও রূপের আগুন নিভতে দেননি তিনি। নাম তার ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন।

কিন্তু এর পেছনে রহস্যটা কী? কোন জাদুতে এখনো গ্ল্যামার ধরে রেখেছেন অ্যাশ? জানা গেল সেই রহস্য। ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যমের দাবি, কেরালা থেকে বিশেষ প্রসাধনী এনে মাখেন ঐশ্বরিয়া। সেটার ছোঁয়াতেই তার রূপ এখনো ঝলমলে।

যদিও ঐশ্বরিয়া দাবি করেছিলেন, তিনি তার মুখে কিছু মাখেন না। তবে বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, কেরালা থেকে বিশেষ ধরনের আয়ুর্বেদ আনেন অভিনেত্রী। সেটা কোনো কোম্পানির বানানো কসমেটিক্স নয়। বরং অর্গানিকভাবে বানানো আয়ুর্বেদিক প্রসাধনী। অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর থেকেই এটি ব্যবহার করেন তিনি।

ঐশ্বরিয়ার মতে, শশার রস মাখলে এবং পর্যাপ্ত জল খেলে ত্বক ঠিক থাকে। এগুলোর পাশাপাশি তিনি নিয়মিত ইয়োগা করেন। সেটাও তার সৌন্দর্য ধরে রাখার একটি কৌশল।

প্রসঙ্গত, ১৯৯৭ সালে তামিল সিনেমা ‘ইরুভার’ দিয়ে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিলেন ঐশ্বরিয়া। একই বছর তিনি বলিউডেও নাম লেখান। তার অভিনীত প্রথম হিন্দি সিনেমার নাম ছিল ‘অউর পেয়ার হো গায়া’।

ঐশ্বরিয়াকে সর্বশেষ বড় পর্দায় দেখা গেছে ২০১৮ সালে। সিনেমাটির নাম ছিল ‘ফান্নে খান’। বর্তমানে তিনি যুক্ত রয়েছেন ‘পন্নিয়িন সেলভান’ নামের একটি তামিল সিনেমায়।

কেআই