মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও উচ্চ মাধ্যমিক কলেজের ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর মাসের মাল্টিমিডিয়া শ্রেণি কার্যক্রমের প্রতিবেদন চেয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর। বিষয়টি অতীব জরুরি উল্লেখ করে চলতি মাসে ২৮ ডিসেম্বরের মধ্যে এসব তথ্য মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ের মেইলে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২০ ডিসেম্বর) মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সই করেছেন মাউশির মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ের পরিচালক প্রফেসর মো. আমির হোসেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং মাঠপর্যায়ের শ্রেণি শিক্ষকগণ কর্তৃক এমএমসি অ্যাপের মাধ্যমে আপলোড করা ক্লাসের ভিত্তিতে মাল্টিমিডিয়া শ্রেণি কার্যক্রমের মনিটরিং প্রতিবেদন নিয়মিতভাবে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট দাখিল করে থাকে। কিন্তু এমএমসি’তে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে মাউশি'র আওতাধীন মাঠ পর্যায়ের কোন শ্রেণি শিক্ষক তাদের গৃহীত এমএমসি ক্লাসসমূহ আপলোড দিতে পারছেন না। উল্লেখ্য যে, শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক চাহিত এপিএ'র অন্যতম সূচক হলো মাঠ পর্যায় হতে প্রাপ্ত এমএমসি ক্লাস যা প্রতিবেদন আকারে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে মাউশি হতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

এমতাবস্থায়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন সকল আঞ্চলিক উপ-পরিচালকগণ (মাধ্যমিক) তাদের নিজ নিজ অঞ্চলের সংশ্লিষ্ট উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাগণের নিকট হতে সব মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও উচ্চ মাধ্যমিক কলেজের ষষ্ঠ থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের অক্টোবর-ডিসেম্বর-২০২৩ (৩ মাস) এর গৃহীত এমএমসি ক্লাসের তথ্য সংগ্রহপূর্বক তা সার-সংক্ষেপ আকারে সংযুক্ত ছক মোতাবেক আগামী ২৮ ডিসেম্বর তারিখের মধ্যে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইংয়ের ই-মেইলে পাঠানোর জন্য অনুরোধ করা হলো।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, আঞ্চলিক উপ-পরিচালক (মাধ্যমিক) ব্যতীত মাঠপর্যায়ের অন্য কোনো শিক্ষা কর্মকর্তা বা কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হতে মনিটরিং অ্যান্ড ইভ্যালুয়েশন উইং বরাবরে ই-মেইলে আলাদাভাবে এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য পাঠানোর প্রয়োজন নেই।

এমএম/এমএ