অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মোহাম্মদ শামস-উল ইসলামের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

দেশের সব ব্যাংকের কাছে চিঠি দিয়ে এমডি ও তার স্ত্রী নাসরিন হাসান চৌধুরীর চলমান, সুপ্ত ও বন্ধ হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে। সম্প্রতি দেওয়া চিঠিতে তাদের হিসাবের এসব তথ্য ২৩ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছে দুদক।

অভিযোগের সংক্ষিপ্ত বিবরণীতে উল্লেখ করা হয়, ঘুষ ও অবৈধ সুবিধা নিয়ে ঋণ দিয়েছেন অগ্রণী ব্যাংকের এমডি শামস উল ইসলাম। এছাড়া নিয়োগ ও বদলি বাণিজ্য করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎপূর্বক বিদেশে অর্থ পাচার করেছেন তিনি। তৈরি করেছেন অবৈধ সম্পদের পাহাড়।

উল্লেখ্য, এটাই প্রথম নয়, এর আগেও (২০১৬) শামসুল ইসলামের ব্যাংক হিসাব তলব করেছে দুদক। অগ্রণী ব্যাংকের এমডি, সাবেক চেয়ারম্যান ও পরিচালনা পর্ষদের ১৪ সদস্যসহ ১৮ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মুন গ্রুপের চেয়ারম্যান মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে ২৭০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ অনুসন্ধানে তাদের তলব করা হয়েছিল সেই সময়।

এসআই/আইএসএইচ