জয়পুরহাট জেলার বিভিন্ন আদালতে ৪৫ জন আইনজীবীকে সরকারি আইন কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয় তাদের নিয়োগ দেন।

ওই মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সলিসিটর অনুবিভাগের উপ-সলিসিটর (জিপি-পিপি) সানা মো: মাহরূফ হোসাইন স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ নিয়োগ আদেশ জারি করা হয়। আদেশে পূর্বে নিয়োগকৃত সব আইন কর্মকর্তার নিয়োগাদেশ বাতিলক্রমে তাদের নিজ নিজ পদের দায়িত্ব থেকেও অব্যাহতি প্রদান করা হয়।

জয়পুরহাট জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (জিপি) হিসেবে নতুন নিয়োগ পেয়েছেন মো. ছালামত আলী প্রামাণিক। একই আদালতে অতিরিক্ত জিপি হিসেবে একজন এবং সহকারী জিপি হিসেবে ১৭ জন নতুন নিয়োগ পেয়েছেন।

অতিরিক্ত জিপি হয়েছেন হেনা কবির। এছাড়া সহকারী জিপি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ১৭ জন হলেন- আব্দুল মোমিন, এ.এম.জি রব্বানী, আব্দুস ছালাম-২, তৈয়ব আলী মন্ডল, আ.ন.ম মাহফুজ আকতার, আশরাফ আলী, নাসিমুস সাকলাইন (টিটু), আব্দুল আউয়াল, মোকাররম হোসেন পিন্টু, হুমায়ন কবির দেওয়ান, আনিছুর রহমান, আব্দুল বারী মন্ডল, আমিনুর ইসলাম ছানা, আইয়ুব আলী, হারুনুর রশীদ, লুৎফর রহমান এবং মোকারম হোসেন।

এছাড়া জেলা ও দায়রা জজ আদালতে একজন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি), ৪ জন অতিরিক্ত পিপি ও ১৯ জন সহকারী পিপি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন শাহানুর রহমান শাহীন। অতিরিক্ত পিপি হয়েছেন আহসান হাবিব চপল, এ.টি.এম মিজানুর রহমান, এ.টি.এম মুজাহিদ আজিজ মনা ও মামুনুর রশীদ। আর সহকারী পিপি হিসেবে নিয়োগ পাওয়া ১৯ জন হলেন- নাজমুল ইসলাম জনি, হারুনুর রশিদ, আবু সুফিয়ান (পলাশ), নূর আলম মল্লিক, মফিজুল সরকার, বজলুর রহমান মন্ডল, নূর-ই-আলম সিদ্দিক, শহিদুল ইসলাম-৩, দেওয়ান নূর আলম, শাহিনুর রেজা বানু, চঞ্চল কুমার মহন্ত, খায়রুল আহসান জুয়েল, সামছুল হক-২, সোহেলী পারভীন, মুনছুর রহমান মন্ডল, রুহুল আমিন ফারুক, মোজাহেদ আলী দেওয়ান, শামসুল ইসলাম ও আ ন ম মাহফুজ আকতার এলেন।

এ দুই আদালত ছাড়া নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে একজন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) ও একজন সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) নিয়োগ পেয়েছেন। পিপি হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন রিনাত ফেরদৌস রিনি। আর সহকারী পিপি হিসেবে মোছা: আরিফা আক্তার পলিকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

চম্পক কুমার/এসএমডব্লিউ