চাঁদপুর মেঘনা নদীতে ১১টি বাল্কহেডে অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে ২২ জন সুকানি ও শ্রমিককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৪ জুন) রাতে চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মনিরুজ্জামান এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন- মো. আশরাফ উদ্দিন, মো. মিহাদ, আবুল হোসেন পেদা, মো. সোয়েব, মো. জোবায়ের, মোহাম্মদ হান্নান, বেলাল হোসেন, আলা উদ্দিন, মো. মোফাজ্জল হোসেন, লিটন খাঁন, মো. শহিদুল ইসলাম, মো. সজীব, আবু লায়েস, রবিউল হোসেন, মো. রাসেল খাঁন, মো. শরীফ, হুমায়ুন কবীর, জাকির হোসেন, শিপন খান, মো. শিমুল, মো. ইউসুফ ও মো. ইমদাদুল ইসলাম। তাদের বাড়ি চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, বরগুনা ও ময়মনসিংহ জেলার বিভিন্ন এলাকায়।

ওসি মনিরুজ্জামান বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় নৌ পুলিশ এই অভিযান পরিচালনা করে। মেঘনা নদীর চাঁদপুর সদর উপজেলার মোলহেড ও রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নের মিনি কক্সবাজার নামক স্থানে ১১টি বাল্কহেডে অভিযান পরিচালনা করা হয়। এ সময় বাল্কহেডের কাগজপত্র যাচাই করে সার্ভে সনদ ঝুলিয়ে না রাখাসহ রেজিস্ট্রেশন নম্বর প্রকাশ্যে স্থানে উৎকীকরণ ও সুকানি যোগ্যতা সনদ না থাকায় এবং নিষিদ্ধকালীন নদী পথে বেপরোয়া গতিতে বাল্কহেড চালানোর কারণে ২২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ওসি আরও বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে ১২ জনের বিরুদ্ধে অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল আইনের বিভিন্ন ধারায় মেরিন আদালতে প্রসিকিউশন এবং বাকি ১০ জনের বিরুদ্ধে থানায় নিয়মিত মামলা করা হয়েছে।

আনোয়ারুল হক/পিএইচ