এসডিজি অর্জনে জ্ঞানের সব শাখায় মিথস্ক্রিয়া ঘটাতে হবে
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেছেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে জ্ঞান-বিজ্ঞানের সব শাখার মধ্যে মিথস্ক্রিয়া ঘটানোর বিকল্প নেই। এ লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা কার্যক্রমে মাল্টিডিসিপ্লিনারি ডাইমেনশন সংযোজন এবং শিক্ষার্থীদের নিয়মিত পঠন-পাঠনে এসডিজির বিষয়সমূহ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
সুইডেন অ্যালামনাই নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের উদ্যোগে বুধবার (১৯ জানুয়ারি) বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল এলাকায় এক অনুষ্ঠানে প্লাস্টিকমুক্ত সপ্তাহের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য এসব কথা বলেন।
বিজ্ঞাপন
সুইডেন অ্যালামনাই নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. আসাদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. হাফিজ মুহম্মদ হাসান বাবু, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক ড. দীপ্তি সাহাসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থী এবং সুইডেন অ্যালামনাই নেটওয়ার্ক বাংলাদেশের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে প্রকৃতি ও পরিবেশ সংরক্ষণের বিষয়গুলোকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করা হয়েছে। তাই পরিবেশ দূষণ রোধে ও এর সংরক্ষণে টেকসই পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে হবে। পরিবেশ সংরক্ষণ, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন এবং এসডিজি অর্জনে একটি ভালো পটভূমি তৈরি ও সচেতনতা সৃষ্টিতে অনবদ্য অবদানের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে ভূয়সী প্রশংসা ও স্বীকৃতি অর্জন করেছেন।
শিক্ষার্থীদের চেঞ্জ মেকার হিসেবে উল্লেখ করে উপাচার্য বলেন, দেশের উন্নয়ন ও এসডিজি অর্জনের লক্ষ্যে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মৌলিক গবেষণাসহ যাবতীয় কাজ সম্পাদন করতে হবে।
এইচআর/আরএইচ