ক্যাম্পাস সংস্কারে জবি শিবিরের ১২ দফায় ৫৯ প্রস্তাবনা
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে জুলাই বিপ্লবের শহীদ এবং আহতদের আকাঙ্ক্ষার বাস্তব প্রতিফলন ঘটাতে ১২ দফা দাবি উত্থাপন করেছে শাখা ছাত্রশিবির। এসব দফায় ৫৯টি প্রস্তাবনা বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি আকারে দিয়েছেন তারা।
মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি ও সেক্রেটারির নেতৃত্বে কমিটির অন্যান্য সদস্যরা স্মারকলিপি দেন। স্মারকলিপি জমা দেওয়ার পর দফাগুলো নিয়ে সাংবাদিকদের কাছে লিখিতভাবে প্রস্তাবনাগুলো পাঠ করেন শাখা ছাত্রশিবিরের সভাপতি ইকবাল হোসেন সিকদার।
বিজ্ঞাপন
জুলাই বিপ্লবের চেতনা রক্ষায় ফ্যাসিবাদের মূলোৎপাটন প্রসঙ্গ
• জুলাই বিপ্লবের শহীদদের মরণোত্তর ও আহতদের বীরত্বের সম্মাননা প্রদান করতে হবে।
• শহীদ সাজিদের নামে নতুন একাডেমিক ভবনকে প্রশাসনিকভাবে স্বীকৃতি দিতে হবে।
• শহীদ আব্দুল্লাহ আল ফয়সালের নামে একটি স্থাপনা বা কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির নামকরণ করতে হবে।
• ফ্যাসিস্ট সরকারের বিগত ১৫ বছরের সব নিয়োগ তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
• বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সময়ে শারীরিক ও মানসিকভাবে নিপীড়নের শিকার ব্যক্তিদের ক্ষতিপূরণ প্রদান পূর্বক নিপীড়কদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।
• জুলাই-২৪ এর ছাত্র-জনতার বিপ্লবকে স্মরণীয় রাখতে ছবি, সাহিত্য, ম্যাগাজিন প্রকাশ করে আন্তর্জাতিক কনফারেন্স আয়োজনের উদ্যোগ নিতে হবে।
• জুলাই-২৪ বিপ্লবে গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী, উসকানিদাতা ও সহযোগীদের (শিক্ষক-শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী) বহিস্কারপূর্বক শাস্তির আওতায় আনতে হবে।
জকসু প্রসঙ্গ
• সুস্থধারার ছাত্র-রাজনীতি প্রবর্তন এবং বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে দাবি-দাওয়া পেশের একটি সুন্দর সংযোগ স্থাপনের লক্ষ্যে ছাত্রসংসদ (জকসু) কার্যকর করতে হবে।
• আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে জকসু সংক্রান্ত স্থায়ী নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে। পরবর্তী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে জকসু নির্বাচনের ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
ক্যাম্পাস প্রসঙ্গ
• বর্তমান ক্যাম্পাসকে মূল ক্যাম্পাস রেখে কেরানীগঞ্জে নির্মাণাধীন ক্যাম্পাসের কাজ সম্পন্ন হলে তাকে ‘দ্বিতীয় ক্যাম্পাস’ হিসাবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিতে হবে।
• বর্তমান ক্যাম্পাসের পুরাতন ও ঝুঁকিপূর্ণ ভবনগুলো পুনঃনির্মাণ করতে হবে এবং মুক্তমঞ্চের স্থানে একটি বহুতল ভবন নির্মাণ করতে হবে।
• ক্লাসরুম সংকট নিরসনে ক্যাম্পাস সংলগ্ন বাংলাদেশ ব্যাংকের শাখাকে স্থানান্তর করে তদস্থলে ‘শহীদ সাজিদ ভবনের’ মতো একটি ভবন নির্মাণ করতে হবে।
• ক্যাম্পাসের প্রতিটি বিভাগে শ্রেণিকক্ষ, সেমিনার কক্ষ, রিডিংরুম, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি, উন্মুক্ত লাইব্রেরি ও অডিটোরিয়ামকে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও আধুনিকায়ন করে ব্যবহার উপযোগী করতে হবে।
• বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শরীরচর্চার জন্য আধুনিক ব্যায়ামাগার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। নিয়মিত খেলাধুলার আয়োজন ও প্রয়োজনীয় উপকরণের ব্যবস্থা করতে হবে।
• ক্যাম্পাসে ক্লাস-পরীক্ষা চলাকালীন পড়াশোনায় ব্যাঘাত ঘটায় এমন সব ধরনের রাজনৈতিক/অ-রাজনৈতিক সভা, সমাবেশ, শোডাউন এবং মাইক/সাউন্ডবক্স বাজানো বন্ধ করতে হবে।
• ক্যাম্পাসে আধুনিক, স্বাস্থ্যসম্মত ও পর্যাপ্ত শৌচাগারের ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।
• ক্যাম্পাসে পর্যাপ্ত ডাস্টবিন স্থাপন, মশক নিধন এবং সুয়ারেজ লাইন সংস্কার করে জলাবদ্ধতার নিরসন করতে হবে।
• ক্যাম্পাসে মাদকের বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স নীতি’ বাস্তবায়নে মাদক সেবন, মাদক বহন, মাদক ক্রয়- বিক্রয় আইনগত ভাবে নিষিদ্ধ করে শাস্তির ব্যবস্থা নিতে হবে। মাদক মুক্ত ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে শিক্ষার্থীদের ‘ডোপ টেস্টের’ মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে।
• ক্যাম্পাসে সবধরনের র্যাগিং-নিপীড়ন, নারী নির্যাতন এবং ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীসহ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের প্রতি সব ধরনের বৈষম্য প্রতিরোধে প্রশাসনের উদ্যোগে শৃঙ্খলা কমিটি গঠন করতে হবে।
• শিক্ষার্থীদের স্ব স্ব সংস্কৃতি, বিশ্বাস ও ধর্মীয় মূল্যবোধের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে হবে এবং ব্যক্তিস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করা যাবে না যতক্ষণ না তার কার্যক্রম অন্যের ক্ষতির কারণ হয়। বর্ণিত বিষয়ে অভিযোগের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠনপূর্বক কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
• জোর করে কোনো শিক্ষার্থীকে দলীয় মিছিল/শোডাউনে অংশগ্রহণ করতে বাধ্য করা যাবে না।
• শিক্ষার্থীদের ‘সার্বজনীন মানবাধিকারের ঘোষণা পত্রের’ আলোকে মানবাধিকার নিশ্চিত করতে হবে।
দ্বিতীয় ক্যাম্পাস
• ৬০ দিনের মধ্যে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের নির্মাণকাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করতে হবে।
• এ যাবৎ দ্বিতীয় ক্যাম্পাস নির্মাণের সব আয়-ব্যয়ের হিসাব শ্বেতপত্র আকারে প্রকাশ করতে হবে। আয়-ব্যয়ে কারো বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রমাণিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে।
আবাসন সংকট নিরসন প্রসঙ্গ
• বিশ্ববিদ্যালয়ের বেদখল হওয়া হলগুলো উদ্ধারের জন্য আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।
• বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকা হলগুলো পুনর্নির্মাণ করে আবাসন সংকট দূর করতে হবে।
• আবাসন সংকট নিরসন না হওয়া পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের মাসিক আবাসন ভাতার ব্যবস্থা করতে হবে।
প্রশাসন সংক্রান্ত
• বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক সব কার্যক্রমে গতি আনয়নের লক্ষ্যে আধুনিকায়ন ও যুগোপযোগী করতে হবে।
• কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যথাসময়ে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বাধ্যতামূলক ডিজিটাল হাজিরার ব্যবস্থা করতে হবে।
• বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা ও জরুরি প্রয়োজনে যোগাযোগের জন্য একটি জরুরি হটলাইন নম্বর চালু করতে হবে এবং ২৪ ঘণ্টা সচল রাখতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটটির আধুনিকায়ন করে শিক্ষার্থীবান্ধব করতে হবে।
নিয়োগ সংক্রান্ত
• দৈনিক হাজিরার ভিত্তিতে (এমএলএসএস) দীর্ঘদিন কাজ করা কর্মচারীদের স্থায়ী নিয়োগের ব্যবস্থা করতে হবে।
• সব ধরনের দলীয় সুপারিশ বা রাজনৈতিক পরিচয়ে শিক্ষক নিয়োগ বন্ধ করে যোগ্যতা ও দক্ষতার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে। শিক্ষক নিয়োগে আন্তর্জাতিক স্বনামধন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নীতিমালা ও প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে হবে।
• শিক্ষক ও কর্মকর্তা নিয়োগের ক্ষেত্রে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রাধান্য দিতে হবে।
শিক্ষা ও গবেষণা প্রসঙ্গ
• বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার আন্তর্জাতিক মান নিশ্চিতকরণ ও আন্তর্জাতিক রেটিং তালিকায় নিয়ে আসার যথাযথ কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
• গবেষণা খাতে পর্যাপ্ত বরাদ্দ বাড়াতে হবে। প্রয়োজনে জাতীয় বাজেটে শিক্ষাখাতে বরাদ্দ বৃদ্ধির সুপারিশ করতে হবে।
• প্রতিটি বিভাগে গবেষণায় বরাদ্দ দিতে হবে ও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা ইনস্টিটিউটের আমূল সংস্কার করতে হবে এবং গবেষণায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের গবেষণা করার সুযোগ করে দিতে হবে।
• স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে বিশেষ কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জনের জন্য মেধাবী শিক্ষার্থীদের দ্রুত ডিন অ্যাওয়ার্ড দেওয়া।
• রুটিনমাফিক ক্লাস নেওয়ার কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণপূর্বক ছাত্র-ছাত্রী কর্তৃক কোর্স শিক্ষকদের মূল্যায়নের জন্য রেটিং পদ্ধতি চালু করতে হবে।
• বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে। প্রতি দুই বছর অন্তর সমাবর্তন আয়োজন করতে হবে।
• দেশ ও দেশের বাইরে বিভিন্ন প্রজেক্ট ভিত্তিক গবেষণায় শিক্ষার্থীদের যুক্ত করতে হবে এবং এর দায়িত্ব শিক্ষকদের নিতে হবে।
• কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের অধীন ই-লাইব্রেরিকে সমৃদ্ধ করে শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত ও সহজলভ্য করতে হবে। স্বনামধন্য জার্নালগুলোর আর্টিকেলে শিক্ষার্থীদের এক্সেস পেতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্যোগে সাবস্ক্রিপশন করতে হবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে তা প্রকাশ করতে হবে।
• কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারকে ডিজিটাল ক্যাটালগ সিস্টেমে রূপান্তরিত করতে হবে এবং গ্রন্থাগার সাপ্তাহিক ছুটির দিনসহ প্রতিদিন রাত ১০ টা পর্যন্ত চালু রাখতে হবে।
• কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের উদ্যোগে ১৯৭২-৭৫ পর্যন্ত সব বই, পত্রিকা, প্রকাশনা, ম্যাগাজিনের কপি সংগ্রহ করে সবার জন্য উন্মুক্ত করতে হবে।
মেডিকেল ও স্বাস্থ্য প্রসঙ্গ
• মেডিকেল সেন্টারের অধীনে সার্বক্ষণিক স্বাস্থ্যসেবার লক্ষ্যে দুইটি আধুনিক অ্যাম্বুলেন্স যুক্ত করতে হবে।
• বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিকেল সেন্টারে পর্যাপ্ত দক্ষ চিকিৎসক নিয়োগ করে সার্বক্ষণিক সেবা প্রদান নিশ্চিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য আধুনিক সরঞ্জামাদি ও সমৃদ্ধ ফার্মেসি স্থাপন করতে হবে।
• ছাত্রীদের স্বাস্থ্যসুরক্ষা নিশ্চিতে ছাত্রী হলে মেডিসিন কর্নার স্থাপন, দক্ষ চিকিৎসক নিয়োগ করতে হবে। হল ও ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় কমন রুমে স্বল্পমূল্যে স্যানিটারি প্যাড প্রাপ্তি নিশ্চিতে ভেন্ডিং মেশিন স্থাপন করতে হবে।
• ছাত্রীদের মাতৃত্বকালীন সময়ে ক্লাস অ্যাটেন্ডেন্স মার্কস প্রদানপূর্বক মিড টার্ম পরীক্ষার সময়সূচি শিথিল রাখতে হবে। প্রয়োজনে এককভাবে পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদান করতে হবে।
কাফেটেরিয়া প্রসঙ্গ
• ক্যাফেটারিয়াতে পর্যাপ্ত ভর্তুকি প্রদানপূর্বক সুলভ মূল্যে স্বাস্থ্যসম্মত খাবারের ব্যবস্থা করতে হবে। এই বছরের ভিতরে দ্বিতীয় ক্যাফেটেরিয়া নির্মাণ করতে হবে।
• ক্যাফেটারিয়াতে পর্যাপ্ত জগ, গ্লাস, বিশুদ্ধ পানিসহ রাত ১০টা পর্যন্ত খাবার প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে হবে।
• ক্যাফেটারিয়াতে খাবারের মূল্য তালিকা উন্মুক্ত রাখতে হবে এবং খাবার পার্সেল নেওয়ার ব্যবস্থা রাখতে হবে।
ছাত্রকল্যাণ প্রসঙ্গ
• বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার ফি, সেমিস্টার ফি শিক্ষার্থী বান্ধব রাখতে হবে। মেধাবি, গরিব ও বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে।
• বিভিন্ন শিল্প কারখানা, সামাজিক সংগঠন, আন্তর্জাতিক সংগঠনগুলোর সাথে সমন্বয়ের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের কর্মদক্ষতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে, হাতে কলমে প্রশিক্ষণ লাভের ব্যবস্থা করতে হবে।
• বিদেশে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের জন্য নিয়মিত ওয়ার্কশপ আয়োজন, দিকনির্দেশনা প্রদান এবং আর্থিক ঋণদান ও সহায়তা নিশ্চিতে প্রশাসনিক উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
• শিক্ষার্থীদের কর্মমুখী দক্ষতা উন্নয়নের লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আধুনিক কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করতে হবে। বিভিন্ন ধরনের সফট স্কিল বৃদ্ধিতে বিনামূল্যে প্রশিক্ষণমূলক কোর্স চালু করতে হবে।
• বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের অধীনে বিভিন্ন ভাষা শিক্ষা কোর্স চালু করতে হবে এবং সুলভ মূল্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অগ্রাধিকারমূলক সুবিধা প্রদান করতে হবে।
পরিবহন প্রসঙ্গ
• শিক্ষার্থীদের যাতায়াত সুবিধার জন্য পরিবহন পুলে বাসের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে।
• পুরাতন বাসগুলোর সংস্কার করে বাসে পর্যাপ্ত ফ্যানের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
• শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে চক্রাকার বাসের সুবিধা রাত ১০টা পর্যন্ত চালু রাখতে হবে।
• পরিবহন খাতে দুর্নীতি বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
এমএল/জেডএস