জগন্নাথের হল ও নতুন ক্যাম্পাস দ্রুত বাস্তবায়ন হবে : উপাচার্য
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে গবেষণা ও রিসোর্স বাড়াতে হবে। গবেষণায় ও রিসোর্সের মাধ্যমেই বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাবে। এ ছাড়া শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে হল ও নতুন ক্যাম্পাসের কাজ দ্রুত বাস্তবায়ন করা হবে বলে জানিয়েছেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম।
বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হয়ে যোগদান করে সাংবাদিকদের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এ কথা বলেন।
বিজ্ঞাপন
উপাচার্য বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক সংকট রয়েছে সেগুলো আমাদের সবার জানা। সব সমস্যা একেক করে সমাধান করা হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের হল নেই জেনেছি আগেই, শিক্ষার্থীদের সুবিধার্থে নতুন ক্যাম্পাস ও হলের বিষয়টি ভাবতে হবে। এটা আগে দরকার। এ ছাড়া যে সকল অসুবিধা আছে একেক করে সমাধান করা হবে। সবার সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়কে এগিয়ে নিতে হবে।
প্রসঙ্গত, অধ্যাপক সাদেকা হালিম উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং হলিক্রস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। ১৯৮৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন।
ড. সাদেকা হালিম কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে কানাডার ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি থেকে দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি নেন। পরে কমনওয়েলথ স্টাফ ফেলোশিপ নিয়ে যুক্তরাজ্যের বাথ ইউনিভার্সিটি থেকে পোস্ট-ডক্টরেট সম্পন্ন করেন। তথ্য কমিশনের প্রথম নারী তথ্য কমিশনার ছিলেন তিনি।
পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, শিক্ষক সমিতির কার্যকরী সদস্য ও সিনেট সদস্য ছিলেন। তিনি জাতীয় শিক্ষানীতি কমিটি-২০০৯ এর কমিটিতে সদস্য ছিলেন। তিনি সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের প্রথম নারী ডিন। জবিতে নিয়োগ পেলে তিনি হবেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী উপাচার্য।
অধ্যাপক সাদেকা হালিম উদয়ন উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি এবং হলিক্রস স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। ১৯৮৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন।
সাদেকা হালিম কমনওয়েলথ বৃত্তি নিয়ে কানাডার ম্যাকগিল ইউনিভার্সিটি থেকে দ্বিতীয় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি নেন। পরে কমনওয়েলথ স্টাফ ফেলোশিপ নিয়ে যুক্তরাজ্যের বাথ ইউনিভার্সিটি থেকে পোস্ট-ডক্টরেট সম্পন্ন করেন। তথ্য কমিশনের প্রথম নারী তথ্য কমিশনার ছিলেন তিনি।
পাশাপাশি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য, শিক্ষক সমিতির কার্যকরী সদস্য ও সিনেট সদস্য ছিলেন। তিনি জাতীয় শিক্ষানীতি কমিটি-২০০৯ এর কমিটিতে সদস্য ছিলেন। তিনি সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের প্রথম নারী ডিন। জবিতে নিয়োগ পেয়ে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী উপাচার্য হয়েছেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের দপ্তর সূত্রে জানা যায়, ২০০৫ সালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অণুজীব বিজ্ঞানের চেয়ারম্যান অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম প্রথম উপাচার্যের দায়িত্ব পান। এরপর ২০০৮ সাল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের অধ্যাপক আবু হোসেন সিদ্দিক দ্বিতীয় উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০০৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মেসবাহ উদ্দিনকে তৃতীয় উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। ২০১৩ সালে অধ্যাপক মীজানুর রহমানকে চতুর্থ উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। ২০২১ বছরে গত ১৮ মার্চ উপাচার্য মীজানুর রহমান দ্বিতীয় দফার মেয়াদের পর পঞ্চম উপাচার্য হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়োগ পায় অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক। দায়িত্বকালীন চিকিৎসাধীন অবস্থায় গত ১১ নভেম্বর তিনি ইন্তেকাল করলে ষষ্ঠ উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন অধ্যাপক ড. সাদেকা হালিম চৌধুরী। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম নারী উপাচার্য।
এমএল/এমজে