প্রেসক্রিপশনের ওষুধ কোথাও নেই

রোগী: ডাক্তার, প্রেসক্রিপশনের একদম উপরে যে ওষুধটা লিখেছেন, সেটা কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না।

ডাক্তার: আরে, ওটা ওষুধ নয়। কলমে কালি আসছিল না বলে চালিয়ে দেখছিলাম।

রোগী: আর কোথাও চেক করতে পারলেন না, প্রেসক্রিপশনেই চেক করতে হলো? এর জন্য আমাকে ৫০টা ওষুধের দোকানে ঘুরে বেড়াতে হলো!

একজন তো বলল, কালকে আনিয়ে দেবে।

আর একজন বলল, এই কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেছে, অন্য কোম্পানির দেব?

আর একজন বলল, এই ওষুধের এখন খুব ডিমান্ড। ব্ল্যাকেই পাওয়া যাবে।

আর একজন বলল, এটা তো ক্যান্সারের ওষুধ, কার হয়েছে?

****

ডাক্তার থেকে দূরে থাকার উপায়

ছেলে: বাবা, প্রতিদিন একটা আপেল খেলে না-কি ডাক্তার থেকে দূরে থাকা যায়?

বাবা: হুম, যায় তো।

ছেলে: তাহলে একটা আপেল দাও তো।

বাবা: তুই না আপেল খেতে চাস না! আজ কী হলো হঠাৎ?

ছেলে: ডাক্তার সাহেবের গাড়ির জানালা ভেঙে ফেলেছি তো!


***
মানিব্যাগে পরিচয়পত্র আছে

এক পকেটমার বলছে আরেক পকেটমারকে—

১ম পকেটমার: তুই যে একটু আগে ‘হ্যালো’ বলে এক লোককে খুব আন্তরিকভাবে জড়িয়ে ধরলি, সে কে? নাম কী তার?

২য় পকেটমার: কী যেন! আমি কি নাম জানি না-কি? দেখি, তার মানিব্যাগে নিশ্চয়ই পরিচয়পত্র আছে।

****

স্বামীর মাথায় ভাঙা ফুলদানি!

শার্লক হোমস: আপনার স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া হয়েছে, তাই না?

মক্কেল: হ্যাঁ।

শার্লক হোমস: আপনি ডাক্তারের কাছে যাচ্ছেন, তাই তো?

মক্কেল: হ্যাঁ! কিন্তু আপনি এত কিছু বুঝলেন কী করে?

শার্লক হোমস: কারণ আপনার মাথায় ভাঙা ফুলদানির টুকরা দেখা যাচ্ছে!