পুরস্কার পাওয়ার পর

প্রবন্ধ লেখা প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে শাকিলা। পুরস্কার হাতে পাওয়ার পর তাকে কিছু বলার জন্য অনুরোধ করা হলো। মঞ্চে দাঁড়িয়ে বলতে শুরু করল-

শাকিলা : প্রথমেই আমি ধন্যবাদ দিতে চাই ইন্টারনেট, গুগল, উইকিপিডিয়া, মাইক্রোসফট অফিস এবং কপি-পেস্ট কে…।

****

ভোটকেন্দ্রে দুই ভোটার

সলিম : জব্বার, দোস্ত দেখ, তুই কলা মার্কায় ভোট দিবি। আর আমি মুরগি মার্কায়। দু’জনের ভোট কাটাকাটি হইয়া গেল। কেউ আগাইল না, পিছাইলও না। তাইলে আমাগো ভোট দিয়া কী লাভ?

জব্বার : ঠিকই তো কইলি। তাইলে আর লাইনে দাঁড়ায়া কী হইব? চল, যাইগা।

দু’জন লাইন থেকে বেরিয়ে এল। পেছন থেকে এক বৃদ্ধ সলিমকে বললেন-

বৃদ্ধ : দু’জন মিলে ভালোই তো চুক্তি করলা।

সলিম : হ চাচা, সকাল থেকে পাঁচজনের সঙ্গে এই চুক্তি করছি।

***

আমার চ্যালেঞ্জ

একবার পরীক্ষায় প্রশ্ন আসলো- ‘হোয়াট ইজ চ্যালেঞ্জ?’

পাপ্পু পুরা খাতা খালি রেখে খাতার শেষে লিখল-

‘আপনি বাপের পোলা হইলে আমারে পরীক্ষায় পাস কইরা দেখান। এইডা আমার চ্যালেঞ্জ।’

****

দামি গাড়িটার কী হলো

জয়নাল সাহেব খুব কৃপণ। একদিন তিনি গাড়িতে করে যাওয়ার সময় হঠাৎ বিশাল একটা ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ বেঁধে গেল। গাড়িটা দুমড়েমুচড়ে গেলেও প্রাণে বাঁচলেন জয়নাল।

পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে দেখল, জয়নাল সাহেব গাড়ির পাশে বসে হাউমাউ করে কাঁদছেন আর বলছেন, ‘আমার এত দামি গাড়িটার কী হলো গো’।

পুলিশ : আপনি তো ভাই অদ্ভুত লোক! গাড়ি না হয় গেছে, কিন্তু আপনার হাতটা যে ভেঙেছে, সে খেয়াল আছে?

এতক্ষণে হাতের দিকে খেয়াল হলো জয়নাল সাহেবের। এবার আরও জোরে হাউমাউ করে কাঁদতে শুরু করলেন আর বললেন, ‘ও খোদা গো! আমার এত সাধের দামি ঘড়ি’।