আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল নিয়ে স্বর্গ নরকেও ঝামেলা!
স্বর্গ-নরকের সীমানায় আর্জেন্টিনা-ব্রাজিল নিয়ে ব্যাপক তর্ক ঝগড়ার একসময় মারামারিতে রূপ নিল। স্বর্গের প্রধান ফেরেশতা আর নরকপ্রধান শয়তান বৈঠকে বসল।
শয়তান : আমার কাছে এই সমস্যার যুতসই সমাধান একটাই, ফুটবল ম্যাচ হয়ে যাক বেহেশত ও দোজখের নো-ম্যান্স ল্যান্ডে । যে টিম জিতবে, তারাই...
বিজ্ঞাপন
ন্যায়বান ফেরেশতা : দোজখের আগুনে পুড়ে পুড়ে তোমার মগজ পুরাই বাতিল হয়ে গেছে দেখছি! তুমি জান না, সব ভালো ফুটবলারই বেহেশতবাসী... ম্যাচটা শুরুতেই ওয়ান সাইডেড হয়ে যাবে। তোমরা নরকবাসী হলেও এটা অন্যায় হয়ে যাবে তোমাদের ওপর!
শয়তান : তুমিও আসল তথ্যই জানো না দেখছি- রেফারিরা সব আমার এলাকার!
***
প্রথম বন্ধু : জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!
দ্বিতীয় বন্ধু : বলিস কী, স-বা-ই?
প্রথম বন্ধু : সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।
দ্বিতীয় বন্ধু : তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!
প্রথম বন্ধু : দূ-র-র, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই।
***
এক বাস চালক অ্যাক্সিডেন্ট করে রাস্তার পাশে জমির ভিতর ঢুকে পড়ে। পুলিশ এসে তাকে জিজ্ঞেস করল-
পুলিশ : ফাঁকা রাস্তায় এরকম অ্যাক্সিডেন্ট করলি কেন?
ড্রাইভার : স্যার আমি তো ভালোভাবেই বাস চালাচ্ছিলাম, হঠাৎ করে এক পাগল রাস্তার মাঝে এসে নাচতে শুরু করল। আমি ভাবলাম আমি যদি পাগলকে বাঁচাই, তাহলে বাসের সবাইকে মারতে হবে আর যদি বাসের সবাইকে বাঁচাই, তাহলে পাগলকে মারতে হবে। আমি চিন্তা করে দেখলাম, একজনের চেয়ে সবাইকে বাঁচানো ভালো। তাই আমি সিদ্ধান্ত নিলাম পাগলটাকে মারবো।
পুলিশ : তাহলে বাস জমির দিকে চালালি কেন?
ড্রাইভার : স্যার আমি যখন পাগলটাকে মারতে গেলাম, পাগলটা দৌড়ে জমির ভিতর ঢুকে গেল।